টিপস এন্ড ট্রিকস লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
টিপস এন্ড ট্রিকস লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

মাইক্রোসফট তৈরী করছে নতুন অপারেটিং সিস্টেম 'মিডোরি'

Microsoft Midori
মাইক্রোসফটের একটি Non-Windows ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম তৈরীর প্রকল্প হাতে নিয়েছে, যার নাম মাইক্রোসফট  মিডোরি। আমরা মাইক্রোসফট Midori সম্পর্কে বেশী কিছু না শুনলেও এই প্রকল্পটি নিয়ে মাইক্রোসফট ২০০৮ সাল থেকে কাজ করে আসছে। এই প্রকল্পটি বর্তমান এক্সিকিউটিভ ভিপি টেরি Myerson - এর নেতৃত্বে কাজ করছে। নতুন এই অপারেটিং সিস্টেম টি তৈরীর জন্য একটি নতুন ভাষা (Computer Language) তৈরী করা হয়েছে। যার নাম M # (এম শার্প)। এই নতুন ভাষা টি প্রায় সি# মতো, সি# এর অনেক এক্সটেনশন নিয়ে এটি তৈরী। এই ভাষাটি সম্পূর্ণরূপে  তৈরী সম্পন্ন হলে ওপেন সোর্স এ পরিবর্তিত করা হতে পারে ।
ধারণা করা হচ্ছে, প্রযুক্তির পরিবর্তনের সঙ্গে টিকে থাকতে নতুন প্লাটফর্মের এই অপারেটিং সিস্টেমটি  তৈরীর প্রকল্প হাতে নিয়েছে মাইক্রোসফট।

আপনার কম্পিউটার কী ভাইরাসে আক্রান্ত ?

কম্পিউটার ভাইরাস কী ?

computer virus


কম্পিউটার ব্যবহার করছেন কিন্তু কম্পিউটার ভাইরাসের নাম শোনেনি এরকম কেউ হয়তো নেই, প্রত্যেকেরই কিছু না কিছু ভাইরাস সস্পর্কিত অভীগতা আছে, কিন্তু এই কম্পিউটার ভাইরাস আসলে কি ? কীভারে এরা কম্পিউটারের ক্ষতি করে থাকে।
কম্পিউটার ভাইরাস প্রাণীর শরীরে কাজ করে এরকম কোন ভাইরাসের মতো না, অর্থাৎ জীবন্ত কিছু না। কম্পিউটার ভাইরাস হল এক ধরণের কম্পিউটার প্রোগ্রাম যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই নিজে নিজেই কাজ করতে পারে। জীবন্ত ভাইরাসের মত এরা প্রকৃত ভাইরাসটি ফাইল টিকে পরিবর্তিত করতে পারে। যা কম্পিউটারের ম্বাভাবিক কাজ কে ব্যহত করে । 
এই ভাইরাসের সংক্রমন ঘটতে পারে বিভিন্ন মাধ্যম দিয়ে। যেমন: পেন ড্রাইভ, ফ্লপি ডিস্ক, সিডি, কম্পিউটার ফাইল শেয়ারিং, ই-মেইল, এমনকি ইণ্টারনেটের মাধ্যমেও ছড়াতে পারে।

একটি ভাইরাস আক্রান্ত কম্পিউটারে সাধারনত যে যে সমস্যা গুলো হয়ে থাকে।

১। কম্পিউটার বিভিন্ন ম্বাভাবিক কাজ গুলো হতে বেশি সময় লাগা। যেমনঃ- কম্পিউটার চালু হতে বা নতুন কোন প্রোগ্রাম ইন্সটলের হতে বা কোন ফাইল ওপেন হতে সময় বেশি লাগা, এমনকি অনেক সময় হঠাৎ কম্পিউটার বন্ধ হয়ে যাওয়া।

২। মাঝে মধ্যে কম্পিউটার হ্যাং হয়ে যাওয়া।

৩। কম্পিউটার চালু অবস্তায় কিছু মেসেজ দেখতে পাওয়া। যেমনঃ-File not Found, Out Of Memory ইত্যাদি।

৪। হার্ডডিস্কে ফ্রী স্পেস অম্বাভাবিক ভাবে কমে আসা, ডিস্কে ব্যাড সেক্টর তৈরী হওয়া এর ফলে কম্পিউটার এর গতি কমে যাওয়া।

৫। টাস্ক ম্যানেজার কাজ না করা।

৬। অনেক সময় বিভিন্ন ফোল্ডারের আইকন পরিবর্তন করতে না পারা।

৭। Exe, Com, bat ইত্যাদি ফাইল গুলো ডিলিট করে হয়ে যাওয়া, আনেক ফাইল হিডেন ফাইল তৈরী হওয়া ইত্যাদি।

৮। কম্পিউটারে ফাইল গুলো এমন নাম ধারণ করবে যা পড়তে না পারা, ও কিছু কিছু ফাইল নিজে থেকেই হিডেন(Hidden) হয়ে যাওয়া, ইত্যাদি ।




মাদারবোর্ড কেনার আগে যে বিষয় গুলো খেয়াল রাখবেন।

motherboard
কমপিউটিরে সবথেকে গুরুত্বপূর্ন হার্ডওয়্যার হল, কমপিউটার মাদারবোর্ড। কমপিউটিরে ব্যবহৃত সবরকম যন্ত্রই এই বোর্ডের সাথে যুক্ত থাকে।

ইনটেল চিপসেট ব্যবহার করে মাদারবোর্ড তৈরী করে, এমন অনেক কোম্পানি আছে, কিন্তু  তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য যেমন আসুস, গিগাবাইট, এম.এস.আই, ইত্যাদি, তবে ইন্টেল নিজেও মাদারবোর্ড তৈরী করে। এগুলি যেকোন একটি ব্যবহার করে আপনি একটি ভালো মানের কমপিউটার তৈরী করতে পারবেন।

বর্তমানে বিভিন্ন কোম্পানির তৈরী ভালো মানের মাদারবোর্ড বাজারে পাওয়া গেলেও , যাদের সার্ভিস ভালো সে সব কোম্পানির বোর্ড-ই কেনা ভাল।

 একটি ভালো মানের মাদারবোর্ড কিনতে আপনি যে বিষয় গুলো খেয়াল রাখবেন। 

১. প্রথম যে বিষয় টি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, তা হল আপনি কি প্রসেসর ব্যাবহার করেন, তার উপর নির্ভর করবে আপনি কোন মাদারবোর্ড কিনবেন।

২. এরপর যা লক্ষ্য রাখতে হবে তা হল, মাদারবোর্ডটিতে কি ধরনের মেমোরির ব্যবহারের সুবিধা আছে (ডি.ডি.আর-২, ডি.ডি.আর-৩, ইত্যাদি ) এবং যে পরিমান মেমরি আপনি চাইছেন তা এই মাদারবোর্ডটিতে ব্যাবহার করা যাবে কিনা।

৩. প্রসেসর ও মাদারবোর্ডের বাস স্পিড কত এবং এগুলোর মধ্যে সামঞ্জস্য আছে কিনা তা দেখে নিবেন। স্পিড বেশি হলে কাজের ক্ষেত্রে স্বাচ্ছন্দ্য অনুভব করবেন।

৪. মাদারবোর্ডে কতগুলো ইউ.এস.বি পোর্ট আছে তা দেখে নিন। যত বেশি পোর্ট থাকবে তত বেশি ইউ.এস.বি ডিভাইস ব্যবহারের সুযোগ পাবেন। এখনকার বেশীরভাগ মাদারবোর্ডে ইউ.এস.বি-৩ পোর্ট ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

৫. মাদারবোর্ডে হার্ডডিস্ক লাগানোর জন্য কয়টি SATA পোর্ট আছে তা দেখে নিন। বেশি পোর্ট থাকলে সেটি অবশ্যই ভাল।

৬. আপনি যদি ভিডিও এডিটিং বা ক্যাপচারিং জাতীয় কাজ করতে চান তাহলে মাদারবোর্ডে পি.সি.আই স্লট আছে কিনা খেয়াল রাখতে হবে। মাদারবোর্ডে কি কি ধরনের স্লট এবং কয়টি করে আছে তাও দেখে নিন।

৭. আপনার যদি সি.পি.ইউ -এর ওভারক্লকিং এর প্রয়োজন আছে বলে মনে করেন, তবে খেয়াল রাখবেন মাদারবোর্ডটিতে সি.পি.ইউ ওভারক্লকিং এর সুবিধা আছে কিনা।



পশ্চিমবঙ্গের কিছু কলেজে ভর্তির অনলাইনে ফর্ম জমার সুবিধা।

admission
২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষে পশ্চিমবেঙ্গের কিছু কিছু কলেজে ভর্তির জন্য অনলাইনে ফর্ম ফিলাপ চলছে. যে সব ছাত্র-ছাত্রীরা সদ্য উচ্চ-মাধ্যমিক পাশ করে বিভিন্ন কলেজে ভর্তি হতে চাইছো তাদের সুবিধার জন্য কিছু কলেজের ওয়েব সাইটের লিংক এখানে দেওয়া হল।






নিচের বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইটের লিংক গুলোতে ক্লিক করুন।

১) যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা।

২) প্রসিডেন্সি বিশ্ব-বিদ্যালয়, কলকাতা।

৩) আশুতোষ কলেজ, কলকাতা।

৪) স্কটিশ চার্চ কলেজ, কলকাতা।

৫) লেডি ব্রেবোর্ন কলেজ, কলকাতা।

৬) সেন্ট-জেভিয়ার্স কলেজ, কলকাতা।

৭) সুরেন্দ্র নাথ কলেজ, কলকাতা।

৮) যোগমায়া দেবী কলেজ, কলকাতা।

৯) গোয়েঙ্কা কলেজ অফ কমার্স, কলকাতা।

১০) সিটি কলেজ, কলকাতা।

১১) বেধুন কলেজ, কলকাতা। 

১২) পি.ডি ওমেন্স কলেজ, জলপাইগুড়ি।

 ১৩) আনন্দ চন্দ্র কলেজ, জলপাইগুড়ি।

১৪) রায়গঞ্জ ইউনির্ভাসিটি কলেজ, উত্তর দিনাজপুর।

১৫) মালদা কলেজ, মালদা।  

১৬) মালদা ওমেন্স কলেজ, মালদা।

১৭) বালুরঘাট কলেজ, দক্ষিন দিনাজপুর।

১৮) শিলিগুড়ি কলেজ, শিলিগুড়ি।

১৯) লরেটো কলেজ, কলকাতা।

২০) চিত্তরঞ্জন কলেজ, কলকাতা। 

২১) প্রফুল্ল চন্দ্র কলেজ, কলকাতা।

২২) বিদ্যাসাগর কলেজ, কলকাতা।

২৩) বঙ্গবাসী কলেজ, কলকাতা।

 ২৪) গুরুদাস কলেজ, কলকাতা।

২৫) শ্রীশিক্ষায়তন কলেজ, কলকাতা।




ক্লাউড স্টোরেজের সুবিধা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে !

বর্তমানে ক্লাউডে তথ্য সংরক্ষণ করে রাখা বেশ জনপ্রিয়, এর মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী তার প্রয়োজনীয় ফাইল ওয়েবের কোন একটি নিদিষ্ট সার্ভারে সংরক্ষণ করে রাখতে পারে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী তা যেকোনো স্থান থেকে সেগুলো ব্যবহারও করতে পারে। তবে যে কমপিউটার থেকে ফাইল খুলবে, তাতে অবশ্যই ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে। বর্তমানে অনেক ব্যবহারকারীই তাদের পোর্টেবল হার্ডডিস্ক বা ফ্ল্যাশ ড্রাইভের পরিবর্তে ক্লাউড স্টোরেজ ব্যবহার করছে।
এর প্রধান সুবিধা হলো, পোর্টেবল হার্ডডিস্ক বা ফ্ল্যাশ ড্রাইভ সঙ্গে রাখার পরিবর্তে, ইন্টারনেট সংযোগ আছে এমন কমপিউটার থেকে সরাসরি ক্লাউড স্টোরেজে থাকা ফাইল গুলো ব্যবহার করা সম্ভব।

ইন্টারনেট সংযোগ ও ক্লাউড স্টোরেজের সুবিধা যুক্ত এমন একটি কমপিউটারের এক বা একাধিক ফোল্ডারের যাবতীয় ডেটা আপনা-আপনি ক্লাউড স্টোরেজের সঙ্গে সংযুক্ত সার্ভারে গিয়ে সংরক্ষণ ( সিংক্রোনাইজ ) হবে।

ফলে দুটি স্থানে আপনার তথ্য সংরক্ষিত ও সুরক্ষিত থাকছে। কোনো কারণে হার্ডডিস্ক নষ্ট গেলেও তা নিয়ে আর চিন্তায় পড়তে হয় না।

বর্তমানে বেশ কয়েকটি ক্লাউড স্টোরেজ প্রদানকারী সংস্থা বিশেষ কিছু সুবিধা যুক্ত, বিনামূল্যে নির্দিষ্ট পরিমাণ ক্লাউড স্টোরেজ, ব্যবহারকারীদের ব্যবহারের সুযোগ দিচ্ছে।


ক্লাউড স্টোরেজের জন্য উবুন্টু-ওয়ানে আপনি যেভাবে রেজিস্ট্রেশন করবেন।


১) প্রথমে এখানে ক্লিক করুন।
 

Ubuntu Sign in



২) এরপর create account অপশনে ক্লিক করে নির্দিষ্ট জায়গায় আপনার ইমেল অ্যাড্রেস ও উবুন্টু-ওয়ান অ্যাকাউন্টের জন্য পাসওয়ার্ড টি লিখে send instruction অপশনে ক্লিক করুন।


Ubuntu Account


৩) এরপর ইমেল অ্যাকাউন্টে লগ-ইন করে, উবুন্টু-ওয়ান থেকে পাওয়া মেসেজ থেকে কোড টি টাইপ করে confirm বাটনে ক্লিক করুন।


Ubuntu Confirm



৪) আপনার অ্যাকাউন্ট টি তৈরী হয়ে যাবারপরে এখানে ক্লিক করে একটি সফটওয়্যার ডাউনলোড করে ইনস্টল করতে হবে।Sign me in with my existing account  অপশনে ক্লিক করে নির্দেশ অনুসারে ইমেল অ্যাড্রেস ও উবুন্টু-ওয়ান অ্যাকাউন্টের জন্য পাসওয়ার্ড টি লিখে দেওয়ার পর, ইনস্টল হয়ে গেলে c ড্রাইভে Documents and Settings\user name\ ফোল্ডারে Ubuntu One নামে একটি ফোল্ডার তৈরী হবে। এখানে আপনার যাবতীয় ডেটা রাখলেই আপনা-আপনি ক্লাউড স্টোরেজের গিয়ে জমা হবে।


Ubuntu Instalation


উইন্ডোজ ৮ এ পাসওয়ার্ড রিসেট ডিস্ক তৈরী

কোন কারনে আপনার কমপিউটারের লগইন পাসওয়ার্ড ভুলে গেলেন, সে কারনে আপনি কমপিউটার চালু করতে পারছেন না। আর তখনই আপনি এই পাসওয়ার্ড রিসেট ডিস্ক ব্যবহার করে খুব সহজে কমপিউটার চালু করতে পারবেন। তাহলে চলুন দেখি, লগইন পাসওয়ার্ড ভুলে যাওয়ার আগে উইন্ডোজ ৮ এ পাসওয়ার্ড রিসেট ডিস্ক তৈরী করবেন কীভাবে ।

১) প্রথমে কমপিউটারে লগইন করুন যে একাউন্টের পাসওয়ার্ড রিসেট ডিস্ক আপনি তৈরি করতে চান।
২) Win+F কী চেপে সার্চ অপশনে "password reset" লিখে সার্চ করলে "Create a password reset disk" অপশনে টি পাওয়া যাবে ।
password reset

৩) এবার  Create a password reset disk অপশনে ক্লিক করুন।
password reset disk

৪) Next এ ক্লিক করুন।
৫)  USB flash drive সিলেক্ট করে Next এ ক্লিক করুন।
usb drive

৬)  এবার বর্তমান পাসওয়ার্ড লিখে Next এ ক্লিক করুন।
current password

৭)  এবার Yes,এ ক্লিক করুন।
৮) আবার Next এ ক্লিক করুন।
৯) শেষে Finish এ ক্লিক করুন।

এবার পেন ড্রইভটি ওপান করলে দেখা যাবে userkey.psw নামে একটি ফাইল তৈরী হয়েছে, যার সাহায্যে আপনি পাসওয়ার্ড ভুলে গেলেও কমপিউটার চালু করতে পারবেন ।
user key password file

উইন্ডোজ ৮ -এও স্টার্টমেনু ও স্টার্ট বাটন !

উইন্ডোজ ৮ ব্যাবহার করে যারা হতাশ হয়েছেন টাস্কবারে Start Menu এর অনুপস্থিতি দেখে। আবার যাদের প্রথম প্রথম কম্পিউটার Shutdown বাটনটি খুজে পেতে সমস্যা হয়েছে তাদের জন্য উইন্ডোজ ৮ এও আগের মতো  টাস্কবারে Start Menu কে ফিরে পেতে পারেন খুব সহজে।

start menu
উইন্ডোজ ৮ স্টার্টমেনু ও স্টার্ট বাটন



১. ক্লাসিক সেল (Classic Shell)
 ক্লাসিক সেল উইন্ডোজ ৮ এর জন্য তৈরী করা একটি ফ্রি ও ওপেনসোর্স Start Menu । এটিতে উইন্ডোজ-৭,  উইন্ডোজ-ভিস্তা, এক্সপি এর Start menu এর মত থিম রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে কাস্টমাইজ করার সুবিধা।

start menu


ক্লাসিক সেল ডাউনলোড করুন এখান থেকে।

২. আইওবিট স্টার্টমেনু ৮ (IOBit StartMenu8)
IOBit এর StartMenu8 ও আপনাকে  Start Menu ফিরিয়ে দিতে পারবে। এটা আপনাকে আপনাকে Windows 7 এর Start Menu ব্যাবহারের অনুভূতি দেবে।

Start menu


আইওবিট ডাউনলোড করুন এখান থেকে।

উইন্ডোজ ৮ এ শাট ডাউন, ষ্টার্ট মেনু, প্রোগ্রাম সার্চ

অনেকেই হয়তো ইতিমধ্যে উইন্ডোজ ৮ ব্যবহার শুরু করে দিয়েছেন। এই অপারেটিং সিস্টেমটি ব্যবহার করতে গিয়ে অনেকেই এর কিছু কাজে অসুবিধার সন্মুখীন হয়েছেন। যেমন শাট ডাউন করা, ষ্টার্ট মেনু না থাকা, প্রোগ্রাম সার্চ করবেন কিভাবে ইত্যাদি।

শাট ডাউন :

আপনি যদি উইন্ডোজ ৮ - এর নতুন ব্যবহারকারী হন তাহলে প্রথমে যে সমস্যায় পড়েছেন তা হচ্ছে আপনার কমপিউটার শাট ডাউন বা রিস্টার্ট করতে খুজে না পাওয়া। স্টার্ট অপশনে কিন্তু পূর্বের মত শাট ডাউন , রিস্টার্ট কিংবা স্লীপ অপশন নেই। অনেকভাবে আপনি কমপিউটারকে শাট ডাউন করাতে পারেন।  Windows key + I চাপলে ডান পাশে দেখুন নতুন একটি ট্যাব আসবে। এই বার নিচ থেকে পাওয়ার (power) বাটন চাপুন। দেখুন শাট ডাউন, রিস্টার্ট ও স্লিপ অপশন দেখা যাচ্ছে , ইচ্ছা মত সিলেক্ট করুন।

start screen


অথবা Alt+ F4 চেপেও আপনি কমপিউটারকে শাট ডাউন করতে পারেন,

shout down


স্টার্ট মেনু :


 উইন্ডোজ ৮ -এ পূর্বের উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমগুলোর মত স্টার্ট বাটন নেই। তবে আপনি কিন্তু বেসিক স্টার্ট মেনুতে সহজেই পেতে পারেন, মাউজ বাটনটি স্কিনের বাম পাশের নীচের যে স্থানে নিলে স্টার্ট বাটন দেখা যায়, সেখানে নিয়ে রাইট বাটন চাপুন অথবা আপনি শর্টকাটে চাইলে Win+x চাপুন। তাহলে দেখা যাবে বেসিক কিছু টেক্সট বেস অপশন আসবে যেমন প্রোগ্রাম এন্ড ফিচার, ডিভাইস ম্যানেজার, কন্ট্রোল, টাস্ক ম্যানেজার, ডিস্ক ম্যানেজমেন্ট, কমান্ড প্রোম্পট, রান ইত্যাদি ।

start menu


সহজে যে কোন প্রোগ্রাম খোঁজা :

আপনি খুব সহজে যে কোন প্রোগ্রাম খুঁজে বের করতে পারেন, এই জন্য আপনাকে স্টার্ট মেনুর ফাকা স্থানে মাউজ রাইট ক্লিক করলে দেখবে নিচের দিকে অল অ্যাপস নামে একটি অপশন এসেছে তাতে ক্লিক করুন। দেখবেন সকল অ্যাপস সম্বলিত একটি উইন্ডো এসেছে। আপনি কিন্তু আরো সহজেই Win +Q বাটন চেপে সার্চ করতে পারেন।

apps
apps


কমপিউটার বন্ধ হবে এবার নিজে থেকে

shoutdown
আমরা অনেকেই ইন্টারনেট এ বড় ফাইল বা মুভি বা অপারেটিং সিস্টেম ডাউনলোড করতে দেই। ফাইল গুলোর সাইজ বড় বলে ডাউনলোড হতে অনেক সময় লাগে। যার ফলে কমপিউটার কে অনেক সময় ধরে চালু হয়। অনেকে আবার রাতে ভাল স্পীড পাওয়ার কারণে রাতে ডাউনলোডে দেন। যার ফলে কমপিউটার সারারাত চালু থাকে। কমপিউটার হয়ত বা নষ্ট হবেনা কিন্তু কমপিউটার এর বাস স্পীড কমে যায়। কিন্তু একটু বুদ্ধি খাটালেই আপনার কমপিউটার নিজে নিজে বন্ধ হবে।

ধরুন আপনি একটা কিছু ডাউনলোডে দিলেন। দেখলেন শেষ হতে ৪০ মিনিট সময় লাগবে। ততক্ষণ আপনি থাকতে পাবেন না ।

turn off


এর জন্য আপনাকে যা করতে হব....
  • ১ ঘন্টা মানে হল ৩৬০০ সেকেন্ড। প্রথমে আপনার কমপিউটার ডেক্সটপে কোন ফাঁকা জায়গায় মাউস এর ডান বাটন ক্লিক করে নিউ থেকে শর্টকাট-এ ক্লিক করুন
  • desktop-->right click-->new-->shortcut
  • এবার নতুন উইন্ডো তে টেক্সট বক্স এ SHUTDOWN -s -t 3600 লিখুন
  • সংখ্যার জায়গায় আপনি আপনার কাঙ্খিত সময় টি সেকেন্ড এ হিসাব করে বসাতে পারেন।
  • এরপর নেক্সট -এ ক্লিক করে শেষে ফিনিশ বাটনে ক্লিক করে বের হয়ে আসুন।
  • এবার ডেক্সটপ এ shutdown নামে একটি সর্টকাট তইরি হবে।
  • সেটা তে একবার ক্লিক করে দিলে আপনার কমপিউটার ৩৬০০ সেকেন্ড পর বন্ধ হবে।

shortcut
শর্টকাট তৈরী করার পদ্ধতি




shortcut
শর্টকাট তৈরী করার পদ্ধতি




পেনড্রাইভের সর্বোচ্চ জায়গা ব্যবহার করুন

pendrive
নানা কারণে আমরা পেনড্রাইভ ব্যবহারের প্রয়োজন হয়। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই পেনড্রাইভের সর্বোচ্চ সংখ্যক জায়গা ব্যবহার করা হয় না । ইচ্ছা করলে আপনার পেনড্রাইভের সর্বোচ্চ সংখ্যক জায়গা ব্যবহার করতে পারেন।

এ জন্য প্রথমেই আপনার পেনড্রাইভের সব ফাইল কম্পিউটারে কপি করে রেখে দিন।এরপর মাই কম্পিউটারে আইকনের উপর রাইট ক্লিক করে Properties/System Properties/Hardware/Device Manager অপশনে যান।
Disk drivers অপশন থেকে আপনার পেনড্রাইভটি খুঁজে বের করুন। যদি আপনি পেনড্রাইভ শনাক্ত করতে না পারেন, তাহলে প্রতিটি ড্রাইভে ডান ক্লিক করে Properties দেখুন।

যে ড্রাইভের Properties উইন্ডোতে device usage বক্সে Use this device (enable) লেখা দেখাবে সেটিই আপনার পেনড্রাইভ। পেনড্রাইভ শনাক্ত করার পর ডান ক্লিক দিয়ে তার Properties-এ যান।
এরপর Policies অপশনে যান Optimize for performance অপশন টি সিলেক্ট করুন।

ফরম্যাট উইন্ডো এলে File system হিসেবে ntfs এবং Allocation unit size হিসেবে 512 bytes দিন এবং Enable compression বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে Start -এ ক্লিক করুন।

এরপর থেকে পেনড্রাইভে আগের তুলনায় বেশি ফাইল রাখতে পারবেন।

কম্পিউটার হ্যাং হওয়ার কারণ কী ?

Computer Hang
কম্পিউটারের প্রসেসরের মান ভাল না হলেঃ-
কম্পিউটারের কাজ করার ক্ষমতা ও গতি নির্ভর করে কম্পিউটারের প্রসেসর উপর। আর প্রসেসরের মান ভাল না হলে কম্পিউটার হ্যাং হওয়াটাই স্বাভাবিক।

কম্পিউটার র‌্যামের পরিমাণ কম হলেঃ-
 আমরা যখন কোনো কাজ করি তখন যাবতীয় তথ্য সাময়িক ভাবে র‌্যামে সঞ্চিত হয় । আর এই র‌্যামের পরিমাণ কম হলে কম্পিউটার ঠিকমত কাজ করতে পারে না, তখন কম্পিউটারে হ্যাং করে।

কম্পিউটার হার্ডডিক্স এর কানেকশন ঠিকমত না হলেঃ-
কম্পিউটারের হার্ডডিক্স এর কানেকশন সঠিক না হলে হঠাৎ কম্পিউটার হ্যাং হতে পারে।

প্রসেসরের কানেকশন ঠিকমত না হলেঃ- 
কম্পিউটারের প্রসেসরের কানেকশন ঠিকমত না হলে কম্পিউটার হঠাৎ করে হ্যাং হতে পারে এমনকি এর জন্য কম্পিউটার রিস্টার্ট করার পরেও ঠিক নাও হতে পারে। কেননা কম্পিউটারের সব কাজ করে থাকে প্রসেসর।

অন্য কোন হার্ডওয়্যারে ত্রুটি থাকলেঃ- 
এছাড়া অন্য কোনো হার্ডওয়্যার কানেকশন অথবা হার্ডওয়্যারে সমস্যা তাকলে কম্পিউটার হ্যাং হতে পারে।

অপারেটিং সিস্টেমে ত্রুটি তাকলেঃ-
অপারেটং সিস্টেমে ত্রুটি বলতে কোনো সিস্টেম ফাইল মুছে বা কোরাপ্ট হওয়াকে বুঝায়। যার কারণে কম্পিউটার চলতে সমস্যা হতে পারে, ফলে কম্পিউটার হ্যাং হতে পারে।

কম্পিউটার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলেঃ- 
সাধারণত এই কারণেই কম্পিউটারে বেশী হ্যাং হয়। আর এই ভাইরাস অপারেটিং সিস্টেমের কিছু ফাইলের কার্যপদ্ধতিকে বন্ধ করে দেয় যার কারণে কম্পিউটার প্রায়ই হ্যাং হয়।

অনেক প্রোগ্রাম একসাথে চালু করলেঃ- 
হ্যা, এটার কারণে সবচেয়ে বেশী কম্পিউটার হ্যাং হয়। কম্পিউটার র‌্যাম এর পরিমাণ ৫১২ কিন্তু আপনি অনেক গুলো প্রোগ্রাম ওপেন করে রেখেছেন। তাহলে হ্যাং হওয়াটাই স্বাভাবিক। কেননা তখন কম্পিউটার র‌্যামে কাজ করার মতো আর কোন খালি জায়গা থাকে না।

হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন গেইম চালালেঃ- 
কম্পিউটারে র‌্যাম যদি কম হয় কিন্তু যদি হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন গেইম চালানো হয়, তাহলে কম্পিউটার হ্যাং হতে পারে, কেননা র‌্যামে তখন কাজ করার মতো আর কোন খালি জায়গা থাকে না।

হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন সফটওয়্যার ব্যাবহার করলেঃ- 
কম্পিউটার গেইম এর পাশাপাশি কিছু সফটওয়্যার রয়েছে যেগুলো খুব উচ্চ গ্রাফিক্স সম্পন্ন। যা সাধারনত কম র‌্যাম ও কম প্রসেসরের ক্ষমতা সম্পন্ন কম্পিউটারে চালনা করলে কম্পিউটার হ্যাং হয়।

কম্পিউটারের ফাইলগুলো এলোমেলোভাবে সাজানো থাকলেঃ- 
কম্পিউটারের ফাইলগুলো এলোমেলোভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে তাকলে ঐ সব ফাইল নিয়ে কাজ করতে কম্পিউটারের অনেক বেশী সময় লাগে। যার করণে কম্পিউটার হ্যাং হয়।

কম্পিউটারে অতি উচ্চ মানের এন্টি ভাইরাস ব্যবহার করলেঃ- 
হ্যা, এ কারনেও কম্পিউটার হ্যাং হতে পারে, আমরা ভাইরাস হাত থেকে মুক্তি লাভের আশায় এন্টি ভাইরাস ব্যবহার করি। কিন্তু অনেক সময় এই উচ্চ ক্ষমতা ও উচ্চ মানের এন্টি ভাইরাস ব্যবহার কারার কারনে কম্পিউটার হ্যাং হয়।

উইন্ডোজে ইন্টারনেটের গতি বৃদ্ধি করবেন কিভাবে ?

internet speet
Widows আমাদের ব্যবহৃত ইন্টারনেটের গতির প্রায় 20% কমিয়ে রেখে দেয় । Windows এটা করে,  কারন তার Update নেয়ার জন্য । আর তাই আমরা Windows Update এর বেশীর ভাগ সময় বুঝতে পারিনা । কিন্তু Internet Browsing সময় এই 20% কম গতিতে ব্রাউজিং করতে হয় । তবে সামান্য কিছু পরিবর্তন করলেই ইন্টারনেটের গতি কিছুটি বাড়িয়ে নিতে পারি ।




কিভাবে এই কাজটি করবেন ?

1. প্রথমে  ক্লিক করুন Run option ।
2. এখানে gpedit.msc টাইপ করে এন্টার কী প্রেস করুন ।
3. এরপর Administrative Templates -এ ডাবল ক্লিক করুন ।
4. Network -এ ডাবল ক্লিক করুন ।
5. QoS Packet Scheduler -এ ক্লিক করুন ।
6. বামদিকে Limit Reservable Bandwidth লেখাটির উপর ডাবল ক্লিক করুন ।
7. এখন  Enable অপশনে ক্লিক করে Bandwidth Limit(%) 0 করে দিন ।
8. এরপর Apply -এ ক্লিক করে OK বাটনে ক্লিক করুন ।

শেষে কমপিউটার কে একবার Restart করে নিন । এরপর আশা করি আগের থেকে কিছুটা বেশি গতি অনুভব করতে পারবেন ।

কম্পিউটারের ড্রাইভ গুলো ওপেন হচ্ছে না ?

কম্পিউটারের ড্রাইভ গুলো ডাবল ক্লিক করে ওপেন হচ্ছে না । ওপেন করতে গেলেই দেখায়  “open with” option আসচ্ছে এরকম একটা বিরক্তকর অবস্থা আমাদের অনেক কেই সন্মুখিন হতে হয় । এটা সাধারণত autorun ভাইরাসের জন্য হয়ে থাকে। তাই আমাদের কম্পিউটারের c,d,e,f বা এই জাতিয় ড্রাইভ গুলো ওপেন করতে ব্যর্থ হয়ে থাকি। খুব সহজেই এই সমস্যার সমাস্যার সমাধান আপনি ও করতে পারবেন।





যা করতে হবে -



১) ‘Run” এ গিয়ে “cmd’  লিখে  কম্যান্ড প্রমট ওপেন করুন।
২) এবার  “cd\”  লিখে তার পরে এন্টার চাপুন। (কোটেশন দিবেন না)
৩) এবার আপনার ভাইরাস আক্রান্ত ড্রাইভ এর নাম দিন, যদি সি ড্রাইভ হয় তাহলে  C: লিখে এন্টার দিন।
৪) এবার  “attrib -r -h -s autorun.inf” লিখে এন্টার চাপুন।
৫) শেষে del autorun.inf লিখে এন্টার চাপুন।

শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরী করুন

আমরা যারা কম্পিউটার ব্যবহার করি, তারা প্রত্যেকেই পাসওয়ার্ড শব্দটির সঙ্গে সকলেই পরিচিত। ই-মেল অ্যাকাউন্ট থেকে শুরু করে সোসাল নেটওয়ার্কিং, সব ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত নিরাপত্তার জন্য পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হয় । এ সব ক্ষেত্রে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার না করলে যে কোন সময় সাইবার ক্রাইমের শিকার হতে পারেন। এ কারনে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন এবং কিছু সতর্কতা অবলম্বন করুন।









পাসওয়ার্ড শক্তিশালী করার কিছু কৌশল:

• পাসওয়ার্ডে কমপক্ষে আটটি অক্ষর বা তার বেশি অক্ষর ব্যবহার করুন।
• ছোট বা বড় অক্ষর, সংখ্যা, চিহ্নের সমন্বয়ে পাসওয়ার্ড তৈরী করুন।
• পাসওয়ার্ডে বিশেষ কিছু চিহ্ন ব্যবহার করুন যেমন @ # $ % ^ & *
• সম্ভব হলে কিছুদিন পরপর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করুন।


এই নিয়মটি ব্যবহার করুন:

a এর পরিবর্তে  @
s এর পরিবর্তে  $
space এর পরিবর্তে  %
i এর পরিবর্তে !
o এর পরিবর্তে 0
B এর পরিবর্তে 8

যেমন:  facebook account  এই শব্দ গুলির পরিবর্তে
           f@ce800k%@cc0unt




যা করা যাবে না :

• নিজের নাম, জন্ম তারিখ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কর্মস্থল, বাড়ির নাম বা 123 এসব ব্যবহার না কারাই ভালো।
• অভিধানে খুজে পাওয়া সম্ভব এমন কোন প্রচলিত শব্দ ব্যবহার করবেন না।
• পাসওয়ার্ডে নিজের বা অন্য কারও ফোন নম্বর ব্যবহার করবেন না।
• খেয়াল রাখুন ইউজার নেম আর পাসওয়ার্ড যেন কখনোই একই না হয়।
• ভিন্ন ভিন্ন একাউন্টের জন্য ভিন্ন ভিন্ন পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন।
• ওয়েব ব্রাউজারের ‘রিমেম্বার পাসওয়ার্ড’-এর বিষয়ে সতর্ক থাকুন।
• নিজের পাসওয়ার্ড অনলাইনে বা অন্য কোন ভাবে কারও সাথে শেয়ার করবেন না।

মোবাইলের ফোল্ডার হাইড করুন কোন সফটওয়্যার ছাড়াই

আমাদের মোবাইলে হয়তো কিছু ফোল্ডার থাকে, যা একান্তই আমাদের ব্যাক্তিগত। যা বিভিন্ন সফটওয়্যার দিয়ে হাইড করে রাখেতে চাই।
কিন্তু কোন সফটওয়্যার ছাড়াই খুবই সহজে আপনার নকিয়া ফোনে কোন ফোল্ডার হাইড করে রাখতে পারেন। আসুন  দেখা যাক কিভাবে নকিয়া ফোনে কোন ফোল্ডার হাইড করে রাখতে যায়।


ফোল্ডার হাইড করতে :

১) যে ফোল্ডার টি কে হাইড করেবেন সেই ফোল্ডার কে  rename করুন এবং সাথে extension name  .jad যুক্ত করুন। যেমন ধরুন video নামের ফোল্ডার টির নাম পরিবর্তন করে  video.jad করা হল।
2) এবার আরও একটি নতুন ফোল্ডার তৈরী করুন এবং ১ম যে ফোল্ডার খুলেছিলেন সেই নাম দিন এবং সাথে .jar যুক্ত করুন। যেমন video.jar।
এখন দেখুন আপনার video.jad ফোল্ডার টি দেখা যাচ্ছে না! শুধুমাত্র video.jar ফোল্ডার টি কিভাবে দেখা যাবে।



ফোল্ডার হাইড করতে :

১) video.jar ফোল্ডার টি  rename করে .jar মুছে দিন অথবা video.jar মুছে দিন। এখন দেখুন  video.jad ফোল্ডার শো করছে!
পুনরায় ২য় ফোল্ডার টিকে rename করে আবার .jar যুক্ত করলে ১ম ফোল্ডার টি হাইড হয়ে যাবে!!
(জাভা এনাবল মোবাইলের ক্ষেত্র প্রযোজ্য)

কম্পিউটারে তথ্য নিরাপদে রাখতে বিশেষ কিছু সাবধানতা

বর্তমানে ইন্টারনেটের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদানের পরিসর এত ব্যাপক আকার ধারণ করেছে যে আধুনিক তথ্য-প্রযুক্তি ইন্টারনেট ছাড়া কল্পনাই করা যায় না। কিন্তু তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষার সমস্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বিশেষ করে হ্যাকারদের দৌরাত্ন্যে গোপন পাসওয়ার্ডও গোপন থাকছে না। ফলে গোপনীয় তথ্য যেমন অন্যরা জেনে ফেলছে তেমনি ব্যাঙ্ক একাউন্টের পাসওয়ার্ডও ওপেন হয়ে বিপদ ডেকে আনছে। তবে কিছু কিছু বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করলে এই ধরনের ঝুঁকিগুলো সহজেই এড়িয়ে চলা সম্ভব।




কি কি সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে :
  • নিয়মিত আপডেট করা হয় এমন ফাইল গুলি C: ড্রাইভে না রাখাই ভাল।
  • সবসময় গুরুত্বপূর্ণ ফাইলগুলোর ব্যাকআপ রাখুন। এতে একটি ফাইল হারিয়ে গেলেও অন্যটি পেতে সুবিধা হবে।
  • আপনার তথ্যের পরিমান বেশি হলে সিডি অথবা ডিভিডি রাখতে পারেন। এছাড়া বহনযোগ্য হার্ডডিস্কে ও গুরুত্বপূর্ণ ফাইলগুলো রাখা যেতে পারে।
  • ইন্টারনেটে ব্যাকআপ হিসেবে অনলাইন স্টোরেজ বা ই-মেইল বক্স ব্যবহার করতে পারেন। আপনার প্রয়োজনীয় ফাইল ও তথ্য  সংরক্ষন করে রাখলে নিরাপদে থাকবে।
  • নিজের কম্পিউটার ছাড়া পাসওয়ার্ড মনে রাখুন "(Remember Me)"-এ জাতীয় অপশনে OK করবেন না। নিজের কম্পিউটারের বাবহারকারি অনেক হলে সেখানেও এ জাতীয় অপশন ব্যবহার না করাই ভাল। ভুল করে ফেললে মুছে ফেলুন সঙ্গে সঙ্গে।
  • একই পাসওয়ার্ড একাধিকবার ব্যবহার করা উচিত নয়। একই পাসওয়ার্ড দিয়ে মেইল/ব্লগ/ফোরাম/ডাউনলোড সাইট ইত্যাদিতে লগইন করা থেকে বিরত থাকুন। অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার পেছনে এটি একটি বড় কারন। একাধিক গোপন নম্বর মনে রাখতে সমস্যা হলে তা একটি ইমেইল হিসেবে আপনার গোপন ইমেইল বক্সে রাখুন।
  • নিজের কম্পিউটার ছাড়া সাইবার ক্যাফে বা অন্যের কম্পিউটার থেকে গোপন নম্বরগুলো ব্যবহার না করাই ভাল। আর যদি করতেই হয় তাহলে নিজের কম্পিউটারে গিয়ে গোপন নম্বর পরিবর্তন করে ফেলুন।
  • নিজের কম্পিউটার ছাড়া অন্য কোথাও অ্যাকাউন্ট এ লগইনের পর অবশ্যই মনে করে লগআউট করুন। এটি অনেকেই ভুলে যান।
  • ইমেল বক্সে অটো ফরওয়ার্ড করার কিছু অপশন থাকে। মাঝেমধ্যে সেগুলো চেক করে দেখুন, আপনার ইমেইল বক্স থেকে অজানা কোন ইমেইল ঠিকানায় মেইল ফরওয়ার্ড হচ্ছে কিনা।
  • প্রেরকের (Form) ঘরে আপনার পরিচিত কোন মেইল অ্যাড্রেস থাকা মানেই সেই ব্যাক্তি মেইল করেছে এমনটা মনে করার কোন কারন নেই। আরেকজনের মেইল আইডি Form-এর ঘরে বাসান যায়। সুতরাং সাবধান থাকুন।
  • ইন্টারনেটে ব্যাক্তিগত তথ্য যতটা সম্ভব কম দেয়ার চেষ্টা করুন।

তৈরি করুন বিশেষ ধরনের ফোল্ডার

আপনি কি আপনার ডেস্কটপে বা অন্য কোথাও কন্ট্রোল প্যানেল বা এ ধরনের বিশেষ ফোল্ডার তৈরি করতে চান ? এটা করা মোটেই কোন কঠিন ব্যাপার না। শুধু সাধারণ একটা ফোল্ডার তৈরি করে তাকে বিশেষ একটা নাম দিয়ে রিনেম করে দিলেই হবে। মজার ব্যাপার হচ্ছে, এভাবে যে বিশেষ ফোল্ডারটি আপনি তৈরি করবেন, তার আইকনে কোন শরর্টকাট অ্যারো থাকবে না। সেটা দেখতে হুবহু মূল ফোল্ডারটার মতোই।
মনে করুন আপনি আপনার ডেস্কটপে কন্ট্রোল প্যানেল তৈরি করতে চাচ্ছেন। তাহলে প্রথমে সেখানে একটা নতুন ফোল্ডার তৈরি করে সেটার নাম দিন
Control Panel.{21ec2020-3aea-1069-a2dd-08002b30309d}। 
ডেস্কটপে হুবহু একটা কন্ট্রোল তৈরি হয়ে যাবে!

শুধু কন্ট্রোল প্যানেলই না, এই পদ্ধতিতে আপনি আরো অনেক ফোল্ডার তৈরি করতে পারবেন। নিচে কয়েকটি বিশেষ ফোল্ডারের জন্য কি নাম লিখতে হবে তা দেওয়া হল -

কন্ট্রোল প্যানেল - Control Panel.{21ec2020-3aea-1069-a2dd-08002b30309d}

রিসাইকেল বিন - Recycle Bin.{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}

মাই কম্পিউটার - My Computer.{20D04FE0-3AEA-1069-A2D8-08002B30309D}

ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার - Internet Explorer.{871C5380-42A0-1069-A2EA-08002B30309D}

মাই নেটওয়ার্ক প্লেস - My Network Places.{208D2C60-3AEA-1069-A2D7-08002B30309D}

ফোল্ডার অপশনস - Folder Options.{6DFD7C5C-2451-11d3-A299-00C04F8EF6AF}

প্রিন্টার ও ফ্যাক্স - Printers and Faxes.{2227A280-3AEA-1069-A2DE-08002B30309D}

স্ক্যানার ও ক্যামেরা - Scanners & Cameras.{E211B736-43FD-11D1-9EFB-0000F8757FCD}

টাস্কবার ও স্টার্ট মেনু - Taskbar and Start Menu.{0DF44EAA-FF21-4412-828E-260A8728E7F1}

সার্চ রেজাল্ট - Search Results Folder.{e17d4fc0-5564-11d1-83f2-00a0c90dc849}

তবে এই নামগুলোতে ডট চিহ্নের আগে আপনি যা খুশি লিখতে পারবেন। এমনকি বাংলা নামও!

ডেক্সটপ এবং মাই-ডকুমেন্টস এর অবস্থান পরিবর্তন করে তথ্য সুরক্ষিত রাখুন

আমরা যারা কমপিউটার ব্যবহার করি, তাদের সকলেরই কোন না কোন ভাবে অভিজ্ঞতা হয়েছে যে, উইন্ডোজ কে পুনরায় ইনস্টল করতে হয়েছে । পুনরায় উইন্ডোজ ইনস্টল করলে সমস্যার কিছু নেই , কিন্তু সমস্যা টি হল অন্য যায়গায়। আমরা সাধারনত কমপিউটারে কাজ করে  যখন কোন ফাইল সেভ কারি, সেই ফাইল গুলো বাই-ডিফল্ট মাই-ডকুমেন্টে সেভ হয়ে থাকে এবং অভ্যাস বসত কিছু কিছু ফাইল ডেক্সটপে সেভ করে থাকি, এর ফলে ডেক্সটপ এবং মাই-ডকুমেন্টসের যাবতীয় ফাইল গুলো ( উইন্ডোজ কে পুনরায় ইনস্টল করার ফলে ) ফিরে পাওয়া আর সম্ভব হয় না।
তবে সামান্য কিছু পরিবর্তন করে নিলেই এরকম সমস্যায় আর পরতে হবে না। এর জন্য আপনাকে ডেক্সটপ এবং মাই-ডকুমেন্টস ফোল্ডারের অবস্থানের পরিবর্তন করে নিলেই হবে । আমরা সাধারনত হার্ড-ডিক্সের সি ড্রাইবেই উইন্ডোজ কে  ইনস্টল করে থাকি, ফলে ডেক্সটপ এবং মাই-ডকুমেন্টস এর অবস্থানও 'C' ড্রাইবেই থাকে।  এই 'C' ড্রাইব থেকে ডেক্সটপ এবং মাই- ডকুমেন্টস এর অবস্থান পরিবর্তন করতে হবে।  কিভাবে করবেন ?

  


ডেক্সটপ (Desktop) ফোল্ডার কে যেভাবে অন্য ড্রাইবে সরাবেন 


১) প্রথমে C ড্রাইব ওপেন করুন।

২) এরপর ডকুমেন্টস এন্ড সেটিংস ফোল্ডারে যান।

৩) আপনার একাউন্টের নামে ফোল্ডার টি ওপেন করুন।

৪) এখান থেকে ডেক্সটপ নামের ফোল্ডার টিকে কাট (Cut) করে হার্ড-ডিক্সের অন্য ড্রাইভে  পেস্ট (Paste) করে দিন।


এরপর  আপনি ডেক্সটপে যাকিছুই রাখুন না কেন, উইন্ডোজ কে কোন কারনে রি-ইনস্টল করতে হলেও, আপনার ডেক্সটপ এর সমস্ত ফাইল সুরক্ষিত থাকবে। তবে উইন্ডোজ কে পুনরায় ইন্সটলের পরেই, আপনার নতুন একাউন্ট এর ডেক্সটপ ফোল্ডার টিকে (C ড্রাইভ থেকে) ডিলিট করে দিন। এবং কমপিউটার রিস্টার্ট করেনিলেই দেখবেন আপনার আগের ডেক্সটপের সব ফাইল গুলো ফিরে এসেছে।




মাই- ডকুমেন্টস ফোল্ডার কে যেভাবে অন্য ড্রাইবে সরাবেন 

প্রথমে অন্য কোন ড্রাইবে (C ড্রাইর বাদে ) যেখানে মাই ডকুমেন্ট ফোল্ডারকে মুভ করতে চান সেখানে Shift_MyDocument বা অনা কোন নামে একটি ফোল্ডার তৈরী করে নিন ।

১) মাই ডকুমেন্ট ফোল্ডার টির উপর রাইট ক্নিক করে প্রোপার্টিজে ক্নিক করুন।

২) এরপর মুভ বাটনে ক্লিক করুন।

৩) এরপর আপনি যেখানে আপনার “মাই ডকুমেন্ট” ফোল্ডার টিকে সরিয়ে রাখতে চান, সেই ফোল্ডার টিকে সিলেক্ট করুন।

৪) এরপর অ্যাপ্লাই বাটানে ক্নিক করলে একটি মেসেজ দেখাবে যে, আপনি কি আপনার মাই-ডকুমেন্টস ফোল্ডারের কন্টেন্ট গুলোকে কপি করবেন কি না? এখানে ইয়েসে ক্লিক করুন, তাহলেই অপনার কাজ শেয।

এরপর  আপনি মাই ডকুমেন্ট ফোল্ডারে যাকিছুই রাখুন না কেন, উইন্ডোজ কে কোন কারনে রি-ইনস্টল করতে হলেও, আপনার মাই ডকুমেন্ট ফোল্ডারের সমস্ত ফাইল সুরক্ষিত থাকবে। তবে উইন্ডোজ কে পুনরায় ইন্সটলের পরেই, মাই ডকুমেন্ট ফোল্ডার টি কে আগের মতোকরে ( ১নং থেকে ৪নং ধাপ অনুসরন করে ) মুভ করুন ( মুভ করার সময় আগের সিফ্ট করে রাখা ফোল্ডার টি সিলেক্ট করবেন)। তাহলেই দেখবেন আপনার আগের মাই-ডকুমেন্টসের  সব ফাইল গুলো ফিরে এসেছে।


কমপিউটারের USB Port লক করে রাখুন

আপনি চাইলে আপনার কমপিউটারের USB Port লক করে রাখতে পারেন। সে সময় কোন পেনড্রাই বা USB ড্রাইভ সাপোট করবে না। প্রয়োজন হলে আবার আনলক করে নিতে পারবেন। সে জন্য যা যা করতে হবে।








USB Port ডিসএবল করার নিয়ম:


1. Start মেনু থেকে Run এ ক্লিক করুন।

2. রান বক্সে regedit টাইপ করে OK করুন।

3. এই ঠিকানায় প্রবেশ করুন:
 
HKEY_LOCAL_MACHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Services\UsbStor

4. রাইট প্যান থেকে Start এ ডাবল ক্লিক করুন।

5. ভ্যালু ডাটা বক্সে 4 টাইপ করুন, Hexadecimal এ ক্লিক করুন (যদি এটা সিলেক্ট করা না থাকে), ওকে প্রেস করুন।

6. কাজ শেষ Registry Editor ক্যানসেল করুন।



 
USB Port এনাবল করার নিয়ম:


1. Start মেনু থেকে Run এ ক্লিক করুন।

2. রান বক্সে regedit টাইপ করে OK করুন।

3. এই ঠিকানায় প্রবেশ করুন:
HKEY_LOCAL_MACHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Services\UsbStor

4. রাইট প্যান থেকে Start এ ডাবল ক্লিক করুন।

5. ভ্যালু ডাটা বক্সে 3 টাইপ করুন, Hexadecimal এ ক্লিক করুন (যদি এটা সিলেক্ট করা না থাকে), ওকে প্রেস করুন।

6. কাজ শেষ Registry Editor বন্ধ করুন।


নির্দিষ্ট সময় পর কম্পিউটার নিজে থেকে বন্ধ হবে

Auto Shutdown
অনেক সময় আমাদের কম্পিউটারকে নির্দিষ্ট সময়ে পর বন্ধ করার প্রয়োজন হয়ে উঠে। যেমন ধরুন আপনি ইন্টারনেট থেকে কিছু ডাউনলোড দিয়েছেন অথবা কম্পিউটার ভাইরাস স্ক্যান দিয়েছেন, যা ডাউনলোড বা স্ক্যান করতে ৩০ মিনিট সময়ের প্রয়োজন। কিন্তু ২০ মিনিট সময় প্রর্যন্ত কম্পিউটারের কাছে থাকা আপনার পক্ষে থাকা সম্ভব হচ্ছে না। অথবা আপনাকে জরুরী কোন কাজে বাইরে যেতে হচ্ছে। এমতবস্থায় আপনি ইচ্ছে করলে আপনার কম্পিউটারকে নির্দিষ্ট সময় পর বন্ধ করার জন্য  সময় নির্ধারন করে চলে যেতে পারেন, যাতে করে কম্পিউটারটি  নিজে থেকে নির্দিষ্ট সময় পর বন্ধ হয়ে যায়।





এই কাজটি করার জন্য অনেকেই নানান ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকেন। তবে এই ট্রিকসটির মাধ্যমে কোন সফটওয়্যার ছাড়াই খুব সহজেই কম্পিউটার Shutdown অথবা Restart করতে পারবেন।


সেটিংসটি করার জন্য নিচের ধাপগুলো লক্ষ্য করুন।

১) Desktop এর খালি যায়গায Right click 

২) New থেকে Shortcut click করুন।

৩) Text box এ SHUTDOWN.EXE -s -t  20 করুন।

৪) Next>Finish click করুন।


Desktop এ দেখুন Shutdown.exe নামে একটি আইকন তৈরী হয়েছে। আইকনটিতে ডাবল ক্লিক করে দেখুন System Shutdown নামে একটি Box দেখা যাচ্ছে এবং ২০ সেকেন্ড পর সাথে সাথে আপনার কম্পিউটারটি Shutdown হয়ে যাবে। উলেখ্য যে, আপনি ২০ সেকেন্ড এর বেশি সময় নির্ধারন করতে চাইলে SHUTDOWN -s –t এর পরে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী টাইম সেট করতে পারবেন। যেমন 30 মিনিটের জন্য 1800 second টাইপ করে দিতে পারেন।

Restart করার জন্য SHUTDOWN.EXE -r -t 30   টাইপ করে দিলেই নির্দিষ্ট সময়েকম্পিউটার Restart হবে।


আমার ব্লগ Copyright © 2011 - 2015 -- Blog Author Kalyan Kundu