এন্ড্রয়েড-৪.৪ কিটক্যাটে নতুন কয়েকটি বৈশিষ্ট্য

এন্ড্রয়েড কিটক্যাট ” -এ যে সব নতুন বৈশিষ্ট্য যুক্ত হয়েছে...
android kitkat

অপটিমাইজ মেমরি :

অসাধারণ আর্কিটেকচার ব্যবহার করে বড় ধরনের পরিবর্তন আনা হয়েছে এই অপারেটিং সিস্টেমে। মেমরি অপটিমাইজ করার ফলে এন্ড্রয়েড কিটক্যাট অপারেটিং সিস্টেম এখন ৫১২ র‍্যাম এর ডিভাইসেও অনায়েসে চলতে পারবে। আগে যে সব উতপাদকেরা তাদের লো-এন্ড ডিভাইসের জন্য এখনও অ্যান্ড্রয়েড ২.৩ জিঞ্জার ব্রেড ব্যবহার করে যাচ্ছিল তারা এখন ইচ্ছে করলেই কিটক্যাটে অপারেটিং সিস্টেমে ব্যবহার করতে পারবেন।


গুগল এক্সপেরিয়েন্স লাঞ্চার :

গুগলের এই লাঞ্চারটি এন্ড্রয়েড ৪.৪ এর অংশ নয়, কিন্তু গুগলের নেক্সাস ৫ এ এন্ড্রয়েড ৪.৪ এর সাথে অফিসিয়ালি ইন্টিগ্রেটেড হয়েছে গুগলের এক্সপেরিয়েন্স লাঞ্চারটি। গুগলের সচ্ছ এই অ্যাপ লাঞ্চারটিতে স্ট্যাটাস বার সহ হোম স্ক্রিনে থাকছে নেভিগেশন বার, এই বারটি এখন পুরোপুরি স্বচ্ছ যা অ্যান্ড্রয়েড ৪.৪ কে করেছে আরো আকর্ষণীয়। ফলে ব্যাকগ্রাউন্ডে আপনার প্রিয় ওয়াল-পেপারটিকে দেখতে আর কোন অসুবিধে হবে না।


ডায়ালার সার্চ :

এন্ড্রয়েড ৪.৪  কিটক্যাট- এ যুক্ত হওয়া নতুন ডায়ালার এর মাধ্যমে আপনি ব্যবসায়িক উদ্যেশ্যে যে কোন প্রতিষ্ঠানকে কল করতে পারবেন ডায়ালার থেকেই। এই ডায়ালার এখন আপনাকে, আপনার কাছাকাছি আপনার পছন্দের বস্তুটি সম্পকৃত তথ্য যেমন ,ফোন নাম্বার লিস্ট আকারে দেখিয়ে দিতে থাকবে। অথবা এখান থেকে যদি আপনি কোন ফোন কল পান তবে অ্যান্ড্রয়েড স্বয়ংক্রিয় ভাবে গুগলে সার্চ করে আপনাকে ফোন দাতার যথা সম্ভব সঠীক তখ্য আপনাকে দেখানোর চেস্টা করবে। যেমন ধরুন আপনার কোন স্থানীয় দোকানের ফোন নাম্বার দরকার। ডায়ালের এ গিয়ে দোকানের নামটি লিখুন, নাম্বারটি খুজে বের করার কাজটি করবে গুগল।


আপডেটেড হ্যাংআউট এ্যাপস :

গুগল তাদের এন্ড্রয়েড ৪.৪  কিটক্যাট -এ হ্যাংআউট অ্যাপটিকে এসএমএস এর সাথে ইন্টিগ্রেটেড করে দিয়েছে। গুগল চায় যে আপনার সকল মেসেজ একটি স্থানে থাকুক। একারনে ডিফল্ট এ্যাপস কে বাদ দিয়ে এর ব্যাবস্থা করা হয়েছে।


ক্লাউড প্রিন্টিং :

এই সংস্করণটিতে যুক্ত হয়েছে প্রিন্টিং ফ্রেমওয়ার্ক। এন্ড্রয়েড ৪.৪  কিটক্যাটে এই বিল্ট-ইন সিস্টেম ফিচারটি প্রাথমিক ভাবে শুধু মাত্র গুগলের ক্লাউড প্রিন্ট এবং এইচ-পি’র ইপ্রিন্ট সাপোর্ট করবে। কিন্তু ডেভেলপাররা চাইলে এপিআই ব্যবহার করে আরো অনেক প্রিন্টার জুড়ে নিতে পারেন ।

নতুন গ্রে ইন্টারফেস :

পূর্বের সব ভার্শনের জেলি বীনের মত নিওন-ব্লু হ’লো ইন্টারফেস এর পরিবর্তে এবার ব্যবহার করা হয়েছে ধুসর রঙ। যেমন ব্যাটারি, ওয়াই-ফাই, এন্ড্রয়েড ৪.৪  কিটক্যাটের স্টাটাস বারের সেলুলার আইকন গুলো এখন ধুসর। কুইক সেটিং’স প্যানেল সহ গুগলের কি-বোর্ড এর রং এখন ধুসর।

এছারা আরে কিছু নতুন বৈশিষ্ট্য,  যেমন  নতুন কলার আইডি,  ক্রোম ওয়েবভিউ, স্টেপ (হাঁটাচলা) রেকর্ডার-কাউন্টার, উন্নততর কানেক্টিভিটি, স্ক্রিন রেকর্ডার, নতুন লক এবং হোম স্ক্রিন ইত্যাদি।

মাইক্রোসফট তৈরী করছে নতুন অপারেটিং সিস্টেম 'মিডোরি'

Microsoft Midori
মাইক্রোসফটের একটি Non-Windows ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম তৈরীর প্রকল্প হাতে নিয়েছে, যার নাম মাইক্রোসফট  মিডোরি। আমরা মাইক্রোসফট Midori সম্পর্কে বেশী কিছু না শুনলেও এই প্রকল্পটি নিয়ে মাইক্রোসফট ২০০৮ সাল থেকে কাজ করে আসছে। এই প্রকল্পটি বর্তমান এক্সিকিউটিভ ভিপি টেরি Myerson - এর নেতৃত্বে কাজ করছে। নতুন এই অপারেটিং সিস্টেম টি তৈরীর জন্য একটি নতুন ভাষা (Computer Language) তৈরী করা হয়েছে। যার নাম M # (এম শার্প)। এই নতুন ভাষা টি প্রায় সি# মতো, সি# এর অনেক এক্সটেনশন নিয়ে এটি তৈরী। এই ভাষাটি সম্পূর্ণরূপে  তৈরী সম্পন্ন হলে ওপেন সোর্স এ পরিবর্তিত করা হতে পারে ।
ধারণা করা হচ্ছে, প্রযুক্তির পরিবর্তনের সঙ্গে টিকে থাকতে নতুন প্লাটফর্মের এই অপারেটিং সিস্টেমটি  তৈরীর প্রকল্প হাতে নিয়েছে মাইক্রোসফট।

আপনার কম্পিউটার কী ভাইরাসে আক্রান্ত ?

কম্পিউটার ভাইরাস কী ?

computer virus


কম্পিউটার ব্যবহার করছেন কিন্তু কম্পিউটার ভাইরাসের নাম শোনেনি এরকম কেউ হয়তো নেই, প্রত্যেকেরই কিছু না কিছু ভাইরাস সস্পর্কিত অভীগতা আছে, কিন্তু এই কম্পিউটার ভাইরাস আসলে কি ? কীভারে এরা কম্পিউটারের ক্ষতি করে থাকে।
কম্পিউটার ভাইরাস প্রাণীর শরীরে কাজ করে এরকম কোন ভাইরাসের মতো না, অর্থাৎ জীবন্ত কিছু না। কম্পিউটার ভাইরাস হল এক ধরণের কম্পিউটার প্রোগ্রাম যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই নিজে নিজেই কাজ করতে পারে। জীবন্ত ভাইরাসের মত এরা প্রকৃত ভাইরাসটি ফাইল টিকে পরিবর্তিত করতে পারে। যা কম্পিউটারের ম্বাভাবিক কাজ কে ব্যহত করে । 
এই ভাইরাসের সংক্রমন ঘটতে পারে বিভিন্ন মাধ্যম দিয়ে। যেমন: পেন ড্রাইভ, ফ্লপি ডিস্ক, সিডি, কম্পিউটার ফাইল শেয়ারিং, ই-মেইল, এমনকি ইণ্টারনেটের মাধ্যমেও ছড়াতে পারে।

একটি ভাইরাস আক্রান্ত কম্পিউটারে সাধারনত যে যে সমস্যা গুলো হয়ে থাকে।

১। কম্পিউটার বিভিন্ন ম্বাভাবিক কাজ গুলো হতে বেশি সময় লাগা। যেমনঃ- কম্পিউটার চালু হতে বা নতুন কোন প্রোগ্রাম ইন্সটলের হতে বা কোন ফাইল ওপেন হতে সময় বেশি লাগা, এমনকি অনেক সময় হঠাৎ কম্পিউটার বন্ধ হয়ে যাওয়া।

২। মাঝে মধ্যে কম্পিউটার হ্যাং হয়ে যাওয়া।

৩। কম্পিউটার চালু অবস্তায় কিছু মেসেজ দেখতে পাওয়া। যেমনঃ-File not Found, Out Of Memory ইত্যাদি।

৪। হার্ডডিস্কে ফ্রী স্পেস অম্বাভাবিক ভাবে কমে আসা, ডিস্কে ব্যাড সেক্টর তৈরী হওয়া এর ফলে কম্পিউটার এর গতি কমে যাওয়া।

৫। টাস্ক ম্যানেজার কাজ না করা।

৬। অনেক সময় বিভিন্ন ফোল্ডারের আইকন পরিবর্তন করতে না পারা।

৭। Exe, Com, bat ইত্যাদি ফাইল গুলো ডিলিট করে হয়ে যাওয়া, আনেক ফাইল হিডেন ফাইল তৈরী হওয়া ইত্যাদি।

৮। কম্পিউটারে ফাইল গুলো এমন নাম ধারণ করবে যা পড়তে না পারা, ও কিছু কিছু ফাইল নিজে থেকেই হিডেন(Hidden) হয়ে যাওয়া, ইত্যাদি ।




মাদারবোর্ড কেনার আগে যে বিষয় গুলো খেয়াল রাখবেন।

motherboard
কমপিউটিরে সবথেকে গুরুত্বপূর্ন হার্ডওয়্যার হল, কমপিউটার মাদারবোর্ড। কমপিউটিরে ব্যবহৃত সবরকম যন্ত্রই এই বোর্ডের সাথে যুক্ত থাকে।

ইনটেল চিপসেট ব্যবহার করে মাদারবোর্ড তৈরী করে, এমন অনেক কোম্পানি আছে, কিন্তু  তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য যেমন আসুস, গিগাবাইট, এম.এস.আই, ইত্যাদি, তবে ইন্টেল নিজেও মাদারবোর্ড তৈরী করে। এগুলি যেকোন একটি ব্যবহার করে আপনি একটি ভালো মানের কমপিউটার তৈরী করতে পারবেন।

বর্তমানে বিভিন্ন কোম্পানির তৈরী ভালো মানের মাদারবোর্ড বাজারে পাওয়া গেলেও , যাদের সার্ভিস ভালো সে সব কোম্পানির বোর্ড-ই কেনা ভাল।

 একটি ভালো মানের মাদারবোর্ড কিনতে আপনি যে বিষয় গুলো খেয়াল রাখবেন। 

১. প্রথম যে বিষয় টি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, তা হল আপনি কি প্রসেসর ব্যাবহার করেন, তার উপর নির্ভর করবে আপনি কোন মাদারবোর্ড কিনবেন।

২. এরপর যা লক্ষ্য রাখতে হবে তা হল, মাদারবোর্ডটিতে কি ধরনের মেমোরির ব্যবহারের সুবিধা আছে (ডি.ডি.আর-২, ডি.ডি.আর-৩, ইত্যাদি ) এবং যে পরিমান মেমরি আপনি চাইছেন তা এই মাদারবোর্ডটিতে ব্যাবহার করা যাবে কিনা।

৩. প্রসেসর ও মাদারবোর্ডের বাস স্পিড কত এবং এগুলোর মধ্যে সামঞ্জস্য আছে কিনা তা দেখে নিবেন। স্পিড বেশি হলে কাজের ক্ষেত্রে স্বাচ্ছন্দ্য অনুভব করবেন।

৪. মাদারবোর্ডে কতগুলো ইউ.এস.বি পোর্ট আছে তা দেখে নিন। যত বেশি পোর্ট থাকবে তত বেশি ইউ.এস.বি ডিভাইস ব্যবহারের সুযোগ পাবেন। এখনকার বেশীরভাগ মাদারবোর্ডে ইউ.এস.বি-৩ পোর্ট ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

৫. মাদারবোর্ডে হার্ডডিস্ক লাগানোর জন্য কয়টি SATA পোর্ট আছে তা দেখে নিন। বেশি পোর্ট থাকলে সেটি অবশ্যই ভাল।

৬. আপনি যদি ভিডিও এডিটিং বা ক্যাপচারিং জাতীয় কাজ করতে চান তাহলে মাদারবোর্ডে পি.সি.আই স্লট আছে কিনা খেয়াল রাখতে হবে। মাদারবোর্ডে কি কি ধরনের স্লট এবং কয়টি করে আছে তাও দেখে নিন।

৭. আপনার যদি সি.পি.ইউ -এর ওভারক্লকিং এর প্রয়োজন আছে বলে মনে করেন, তবে খেয়াল রাখবেন মাদারবোর্ডটিতে সি.পি.ইউ ওভারক্লকিং এর সুবিধা আছে কিনা।



পশ্চিমবঙ্গের কিছু কলেজে ভর্তির অনলাইনে ফর্ম জমার সুবিধা।

admission
২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষে পশ্চিমবেঙ্গের কিছু কিছু কলেজে ভর্তির জন্য অনলাইনে ফর্ম ফিলাপ চলছে. যে সব ছাত্র-ছাত্রীরা সদ্য উচ্চ-মাধ্যমিক পাশ করে বিভিন্ন কলেজে ভর্তি হতে চাইছো তাদের সুবিধার জন্য কিছু কলেজের ওয়েব সাইটের লিংক এখানে দেওয়া হল।






নিচের বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইটের লিংক গুলোতে ক্লিক করুন।

১) যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা।

২) প্রসিডেন্সি বিশ্ব-বিদ্যালয়, কলকাতা।

৩) আশুতোষ কলেজ, কলকাতা।

৪) স্কটিশ চার্চ কলেজ, কলকাতা।

৫) লেডি ব্রেবোর্ন কলেজ, কলকাতা।

৬) সেন্ট-জেভিয়ার্স কলেজ, কলকাতা।

৭) সুরেন্দ্র নাথ কলেজ, কলকাতা।

৮) যোগমায়া দেবী কলেজ, কলকাতা।

৯) গোয়েঙ্কা কলেজ অফ কমার্স, কলকাতা।

১০) সিটি কলেজ, কলকাতা।

১১) বেধুন কলেজ, কলকাতা। 

১২) পি.ডি ওমেন্স কলেজ, জলপাইগুড়ি।

 ১৩) আনন্দ চন্দ্র কলেজ, জলপাইগুড়ি।

১৪) রায়গঞ্জ ইউনির্ভাসিটি কলেজ, উত্তর দিনাজপুর।

১৫) মালদা কলেজ, মালদা।  

১৬) মালদা ওমেন্স কলেজ, মালদা।

১৭) বালুরঘাট কলেজ, দক্ষিন দিনাজপুর।

১৮) শিলিগুড়ি কলেজ, শিলিগুড়ি।

১৯) লরেটো কলেজ, কলকাতা।

২০) চিত্তরঞ্জন কলেজ, কলকাতা। 

২১) প্রফুল্ল চন্দ্র কলেজ, কলকাতা।

২২) বিদ্যাসাগর কলেজ, কলকাতা।

২৩) বঙ্গবাসী কলেজ, কলকাতা।

 ২৪) গুরুদাস কলেজ, কলকাতা।

২৫) শ্রীশিক্ষায়তন কলেজ, কলকাতা।




২০১৩ তেই আসছে গুগল গ্লাস !

google_glass1গুগল সম্প্রতি তাদের একটি নতুন প্রোডাক্ট বাজারে আনতে চলেছে, যার নাম গুগল গ্লাস (google glass) বা গুগল চশমা। এটি কোন সাধারন চশমা নয়, এটি  চশমা, স্মার্টফোন এবং একটি কমপিউটারের মিলিত রুপ, যার দ্বারা গুগল ম্যাপ, ভিডিও চ্যাট এবং ভয়েস কমান্ড ফিচার ব্যবহার করা যাবে।এটি এ্যানড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম কাজ করবে, যা আপনার চশমার মতই কাজ করবে এবং স্মার্টফোনের মত বিভিন্ন তথ্যাবলী ফুটিয়ে তুলবে চোখের সামনে । এছাড়াও এতে রয়েছে একটি ৭২০পি এর ক্যামেরা , যার দ্বারা ছবি তুলতে পারবেন শুধুমাত্র একটি মুখের আদেশ দিয়ে। এবং রয়েছে বিল্ট-ইন ওয়াই-ফাই এবং ব্লু-টুথ এর মাধ্যমে থ্রিজি ও ফোর-জি ডাটা আদান-প্রদান এর সুবিধা, ও বিল্ট-ইন চিপ।


google_glass
গুগল গ্লাস



গুগল গ্লাসের স্পেসিফিকেশন :

১) ফিটিং: যে কোন ফেস এর মানানসই ফ্রেম এবং নোজ প্যাড
২) ডিসপ্লে: উচ্চ রেজ্যুলেশনের ডিসপ্লে। যা ২৫ ইঞ্চি উচ্চ রেজ্যুলেশনের স্ক্রিণের সমতুল্য।
৩) ক্যামেরা: স্থিরচিত্র- ৫ মেগাপিক্সেল এবং ভিডিও- ৭২০ পি।
৪) কানেক্টিভিটি: ওয়াই-ফাই, ব্লুটুথ।
৫) স্টোরেজ: ১৬ গিগাবাইট স্টোরেজ (১২ জিবি ব্যাবহারযোগ্য) এবং গুগলের ক্লাউড স্টোরেজ ব্যাবহারের সুবিধা ।
৬) ব্যাটারি: সাধারণত একদিন ব্যাটারি ব্যাকআপ পাওয়া যাবে। চার্জিং এর জন্য মাইক্রো ইউএসবি ক্যাবল এবং চার্জার ।
৭) যে সব ডিভাইস সমর্থন করবে: যে কোনো ব্লুটুথ সংযোগ থাকা স্মার্টফোন। স্মার্টফোনে কমপক্ষে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম  ৪.০.৩ (আইসক্রিম স্যান্ডউইচ) বা উচ্চতর সংস্করণ থাকতে হবে।

গুগল, ২০১৩ শেষের দিকে গ্লাসটির কনজিউমার ভার্সন বাজারে ছাড়তে পারে। যদিও গুগল গ্লাসটির ডেভেলপার ভার্সন বাজারে ছেড়েছে ১৫০০ মার্কিন ডলার দামে।



আমার ব্লগ Copyright © 2011 - 2015 -- Blog Author Kalyan Kundu