থ্রিজি প্রযুক্তিকে বলা হয় তৃতীয় প্রজন্মের তারবিহীন প্রযুক্তি(Third Generation of Wireless Technologies)। ডব্লিউ-সি. ডি.এম.এ. (W-CDMA), ডব্লিউ.এল. এ.এন (WLAN) এবং সেলুলার রেডিও এরকম
অন্যান্য আরো প্রযুক্তির সম্মিলিত সংস্করণ হলো থ্রিজি প্রযুক্তি। এটি পূর্বের ওয়ারলেস প্রযুক্তি গুলোর চেয়ে অনেক বেশি উন্নত একটি প্রযুক্তি। এটি যেমন দ্রুত গতিতে তথ্য আদান প্রদান করতে পারে, তেমনি উন্নত মাল্টিমিডিয়া ও বিশ্বব্যপী রোমিং সুবিধা প্রদান করতে সক্ষম। থ্রিজি প্রযুক্তিটি মূলত ব্যবহার করা হয় মোবাইল ফোনের জন্য।
১। অনেক দ্রুত তথ্য আদান-প্রদান ক্ষমতা ।
২। অডিও এবং ভিডিও হিসেবে তথ্য আদান প্রদান সুবিধা ।
৩। ভিডিও কনফারেন্স সামর্থন ।
৪। উচ্চগতি সম্পন্ন ওয়েব এবং ওয়াপ ইন্টারনেট ব্রাউজিং ।
৫। আই.পি.টিভি ( ইন্টারনেটের মাধ্যমে টিভি দেখা সম্ভব ) ।
দ্রুত গতিতে চলমান অবস্থায় তথ্য আদান প্রদানের গতি ১২৮ থেকে ১৪৪ কিলোবাইট পার সেকেন্ড।
কম গতিতে চলমান অবস্থায় তথ্য আদান প্রদান ৩৮৪ কিলোবাইট পার সেকেন্ড।
স্থির অবস্থায় তথ্য আদান প্রদান গতি ২ মেগাবাইট পার সেকেন্ড।
থ্রিজি প্রযুক্তি কেন উন্নত ?
১। অনেক দ্রুত তথ্য আদান-প্রদান ক্ষমতা ।
২। অডিও এবং ভিডিও হিসেবে তথ্য আদান প্রদান সুবিধা ।
৩। ভিডিও কনফারেন্স সামর্থন ।
৪। উচ্চগতি সম্পন্ন ওয়েব এবং ওয়াপ ইন্টারনেট ব্রাউজিং ।
৫। আই.পি.টিভি ( ইন্টারনেটের মাধ্যমে টিভি দেখা সম্ভব ) ।
থ্রিজি প্রাযুক্তিতে তথ্য আদান প্রদান গতি :
দ্রুত গতিতে চলমান অবস্থায় তথ্য আদান প্রদানের গতি ১২৮ থেকে ১৪৪ কিলোবাইট পার সেকেন্ড।
কম গতিতে চলমান অবস্থায় তথ্য আদান প্রদান ৩৮৪ কিলোবাইট পার সেকেন্ড।
স্থির অবস্থায় তথ্য আদান প্রদান গতি ২ মেগাবাইট পার সেকেন্ড।